মহান বিজয় দিবস ২০২০ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে অগ্রণী ব্যাংকের শ্রদ্ধা নিবেদন

নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধ, ত্যাগ-তিতীক্ষা আর এক নদী রক্তের বিনিময়ে বিজয় অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশের। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আত্মসমর্পণ করেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। ১৬ ডিসেম্বর তাই বাঙালি জাতির বিজয় লাভের গৌরবের দিন। বিশ্ব মানচিত্রে লাল-সবুজের পতাকার স্থান পাওয়ার দিন। যেসব বীর সন্তানের প্রাণের বিনিময়ে এই পতাকা ও মানচিত্র এসেছে, তাঁদের শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যমেই এই দিবসের মহিমা প্রকাশ পায়। এবার মহান বিজয়ের ৪৯তম বার্ষিকী। ২০২১ সালে হবে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীও আগামী বছর। সব মিলিয়ে এবারের বিজয়ের উদযাপনে ভিন্নমাত্রা যোগ হয়েছে। বিজয়ের ৪৯তম বার্ষিকীতে তাই সর্বস্তরের মানুষ বিজয়োল্লাসে নেমেছিল রাজপথে। সারাদেশ হয়ে উঠেছিল লাল-সবুজের রঙিন নদী। কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যেও উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল বিভিন্ন অঙ্গন।
১৬ই ডিসেম্বর ২০২০ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড এর সর্বস্তরের নির্বাহী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণও সামিল হয় এই উৎসবে । ওইদিন রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখ্ত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিচালক কাশেম হুমায়ূন, কে এম এন মঞ্জুরুল হক লাবলু, তানজিনা ইসমাইল, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মোহম্মদ শামস্-উল ইসলাম এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ মো. আনিসুর রহমান, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. আবদুস সালাম মোল্যা, মো. অলি উল্লাহ, মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ, উপ-মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ, সহকারী মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ, ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ফোরাম, অফিসার সমিতি, সিবিএ এবং অগ্রণী ব্যাংক মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দসহ সকল স্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ। এছাড়াও বিজয় দিবস উপলক্ষে অগ্রণী ব্যাংকের মূল ভবন আলোকসজ্জিত করা হয়। জাতীয় পতাকা সহ ব্যানার, ফেস্টুন শোভা পায় ব্যাংকের আঙিনায়। শোনানো হয় বঙ্গবন্ধুর রেকর্ড করা অবিনাশী ভাষণ ও মুক্তির গান।